গ্রামীণ ব্যাংক বাংলাদেশের একটি স্বনামধন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠান । আমাদের দেশের অনেক ভাই-বোনেরা এর প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে জীবিকা নির্বাহ করছেন ।বর্তমান সময়ে অনেকেই এই গ্রামীন ব্যাংক প্রতিষত্ঠানে চাকরি করার জন্য আগ্রহী অনেকেই জানতে চান যে গ্রামীণ ব্যাংক চাকরির ভাইভা পরীক্ষায় কি ধরনের প্রশ্ন করা হয়ে থাকে। অনেকেই বিষয়টা ভেবে ভয় পেয়ে থাকেন যে আমার তাে এর আগে কোন। প্রতিষ্ঠানে ভাইভা পরীক্ষা দেওয়ার আভিজ্ঞতা নেই সে ক্ষেত্রে আমি কি করবো বা আমাকে কি ধরনের প্রশ্ন করা হবে আমি তাে জানিনা। ভাইভা পরীক্ষায় যদি আপনি একটু ভালো করতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন য চাকরিটা আপনার হয়ে গেছে ।ভাইভা পরীক্ষাই অনেক সময় খুবই সহজ সহজ কিছু প্রশ্ন করা হয় আবার মাঝে মাঝে বকিছু কঠিন বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়। আপনার যদি ভাইভা পরীক্ষা নিয়ে কিছুটা প্রস্তুতি থাকে এবং কিছুটা জানাশোনা থাকে কিছু অভিজ্তা থাকে তাহলে আপনি এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খুব সহজেই দিত পারবেন এবং খুব সুন্দর ভাবে খুব গোছালোভাবে । আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে গ্রামীণ ব্যাংক এর চাকরির ভাইভা পরীক্ষায় কি ধরনের প্রশ্ন করা হয়ে থাকে সে
আমার বাবা একজন কৃষক, দিনমজুর, আইস্ক্রিম বিক্রেতা, হাতে ছাপ তথা রং দেওয়াওআলা আবার কখনো কবিরাজ। অনেকে বলতে পারেন এতকিছু কিভাবে সম্ভব? হ্যাঁ ভাই সম্ভব। যখন চারটি ছেলে সন্তান একটি কন্যা সন্তান ঘরে থাকে এবং রোজকারের কোন পথ না থাকে এবং বাড়ির ভিটেতেও এক শতাংশ জমি না থাকে তখন এসব পেশায় সম্ভব। তার শখ ছিলো আমাকে বিসিএস ক্যাডার বানাবেন। এবং তিনি এ ব্যাপারে দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ ছিলেন। তাই সিদ্ধান্ত হলো ক্লাস ফাইভ এ বৃত্তি পরীক্ষা দিতে হবে। আমি অবশ্য উপ-আনুষ্ঠানিক ব্র্যাক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম। আমার অক্ষর জ্ঞান অর্জন করেছি ব্র্যাক স্কুল থেকেই। মাঝে মাঝে আমার বাবা পরের জমিতে কাজ করত, আমি ভাত নিয়ে যেতাম। আবার কখনো কখনো বর্গা চাষ করতেন। আমি বাবার সাথে মাঠে যেতাম কাজ করতাম। বাবার স্বপ্ন যেটা সেই স্বপ্নের আলোকেই আমিও ব্যাপারটা মেনে নিয়েই সেরকম প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। পঞ্চম শ্রেণীতে বৃত্তির জন্য মনোনীত হয়েছিলাম বৃত্তি পরীক্ষাও দিয়েছিলাম কিন্তু বৃত্তি পায়নি, এভাবেই পঞ্চম শ্রেণী শেষ করি কিন্তু এরপর আর পড়ালেখা কন্টিনিউ করতে পারিনি। ষষ্ঠ শ্রেণীতে শরুশুনা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হলেও সেভাবে ক্লাস